Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

একনজরে

 

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর বাংলাদেশে সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন, উন্নয়ন ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে পরিসংখ্যানের গুরুত্ব উপলব্ধি করে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদুরপ্রসারী চিন্তাধারার ফলশ্রুতিতে ও তাঁর দিক-নির্দেশনায় ১৯৭৪ সালে আগষ্ট মাসে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ৪টি পরিসংখ্যান অফিস (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিসংখ্যান ব্যুরো, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি পরিসংখ্যান ব্যুরো ও কৃষি শুমারি কমিশন এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন আদমশুমারি কমিশন)-কে একীভূত করে সৃষ্টি করা হয় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো । সে সময়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর অধীন ২৩ আঞ্চলিক পরিসংখ্যান কার্যালয় ছিলো। পরবর্তীতে ২০১৩ সালের জুলাই মাস থেকে পূর্বের ২৩ টি আঞ্চলিক পরিসংখ্যান কার্যালয় বিলুপ্ত করে বর্তমানে ৮ টি বিভাগীয় পরিসংখ্যান অফিস ও ৬৪ টি জেলা পরিসংখ্যান অফিস গঠন করা হয়। বর্তমানে বিভাগীয় পরিসংখ্যান কার্যালয় একজন যুগ্মপরিচালকের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। আর জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা একজন উপ পরিচালক। ০৯ (নয়) টি উপজেলা নিয়ে গঠিত কুড়িগ্রাম জেলায়  ৯ (নয়) টি উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় আছে এবং উপজেলা কার্যালয়সমূহ জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের অধীনে কার্যক্রম পরিচালনা করে।

আমাদের লক্ষ্য (Vision)

জাতীয় পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্থানীয় ও আর্ন্তজাতিককভাবে প্রতিষ্ঠা লাভ।

 

আমাদের উদ্দেশ্য (Mission)

  • সঠিক ও মানসম্মত এবং সময়ানুগ পরিসংখ্যান সরবরাহ
  • নীতি নির্ধারক, পরিকল্পনাবিদ, গবেষক ও সিদ্ধাত্ম গ্রহণকারীগণের চাহিদা মাফিক উপাত্ত পরিবেশন
  • প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি
  • পেশাদারিত্ব প্রতিষ্ঠা

আমাদের অর্জনসমূহঃ

  1. প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০০৮ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় কৃষি শুমারি-২০০৮ যা কৃষি প্রধান বাংলাদেশের সম্পর্কে সার্থক ধারণা পাওয়া যায়।
  2. প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১১ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় আদম শুমারী ও গৃহ গণনা ২০১১ যা সমগ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যা কি পরিমাণ রয়েছে তার তথ্য এবং গৃহের পরিমাণ জানা যায়।
  3. ২০১২ সালে  মা ও শিশুর পুষ্টি জরিপ অনুষ্ঠিত হয় যা মায়ের ও শিশুর জীবনমান তাদের কি ধরনের পুষ্টি গ্রহণ করছে সে সম্পকে বিস্তারিত ধারনা পাওয়া যায়।
  4. প্রতি  ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১৩ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩  যা বাংলাদেশের সহ কুড়িগ্রাম অর্থনৈতিক জীবনমান তাদের জীবনধারা সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
  5. ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় বস্তি শুমারি  এর মাধ্যমে বস্তিবাসীর জীবন মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
  6. ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত জরিপ যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার দুর্যোগ পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
  7. ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক জরিপ। এর মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার্থীর সংখ্যা তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
  8. ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ । নারীদের প্রতি কি রকম অন্যায় অত্যাচার করা হয় তাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কতটুকু মূল্যায়ন করা হয় সে সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
  9. ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত হয় খানার আয় ব্যায় সম্পকিত জরিপ । এর মাধ্যমে খানা দৈনন্দিন কি পরিমাণ খাবার খায় তাদের আয় রোজগার সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
  10. ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রথমবারের ন্যায় সরকার সকল খানার ডাটাবেইসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সে লক্ষ্যে ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস এর কাজ শুরু হয়  সেই সূত্র মতে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস অত্যন্ত সফলতার সাথে সমাপ্ত হয়।
  11. ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । দীর্ঘ ৬৮ বছরের লাঞ্চনা গঞ্চনা সহ্য করে তারা এক রকম কাটা তারের বেড়ায় তাদের থাকতে হয় । কোন
  12. এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলায় এমএসভিএসবির প্রকল্পের ৩০ টি পিএসইউ চালু রয়েছে। যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, তালাক, আগমন, বর্হিগমন, জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ও প্রতিবন্ধী সংখ্যা কি রকম আছে তার মাধ্যমে সমগ্র কুড়িগ্রাম জেলার একটি চিত্র ফুটে উঠে।
  13. প্রতি মাসে  ‍ফুড ও নন ফুড আইটেম সংক্রান্ত জরিপের মাধ্যমে মুল্যস্ফীতির তথ্য প্রদান করা হয়, যার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়। 
  14.  এছারা ০৬ টি প্রধান এবং ১২৬ টি অপ্রধান ফসলের হিসাব কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিবিএস ঢাকা হেড অফিসে প্রেরণ করা হয় যার ফলে কুড়িগ্রাম জেলায় কি পরিমাণ ফসল উৎপাদন করা হয় তা পরিসংখ্যান পদ্ধতির মাধ্যমে জানা যায়।

ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

আমাদের প্রতিশ্রুতি (Commitments)

  • স্বল্পতম সময়ের মধ্যে মান সম্মত ও সঠিক উপাত্ত পরিবেশন
  • তথ্য / উপাত্ত প্রক্রিয়া ও পরিজ্ঞাত করণে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার
  • বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সঠিক সিদ্ধাত্ম গ্রহণে চাহিদা মাফিক উপাত্ত সরবরাহ
  • পরিসংখ্যান বিষয়ক কার্যক্রম সময়োপযোগী ও ত্বরান্বিত করণ
  • প্রাথমিক তথ্য প্রদানকারীর তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার নিশ্চয়তা

 

আমাদেরপ্রত্যাশা (Expectation)

  • তথ্য প্রদানকারী ও উপাত্ত ব্যবহারকারীদের নিকট থেকে সহযোগিতামূলক মনোভাব
  • তথ্য সংগ্রহকারীগণকে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সঠিক তথ্য / উপাত্ত প্রদান
  • পরিসংখ্যানের মান বৃদ্ধি কল্পে পাঠক / ব্যবহারকারীগণের নিকট থেকে গঠনমূলক পরামর্শ।